গল্পে গল্পে ভালোবাসার সংজ্ঞা
কবির সাহেব বিয়ে করলেন। বিয়ের পর কবির সাহেব বউয়ের সাথে সুখেই সংসার করছেন। দু’জনের বেশ ভাব জমেছে। হঠাৎ একদিন দেখলেন, বউ তার সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করছেন, যা সহ্য করার মতো না। তাকে মেরে ফেলার জন্য ধারালো ছুড়ি নিয়ে দৌঁড়ে আসছেন বউ। কবির সাহেব কোনমতে তাকে আটকালেন। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলেন। চিকিৎসক বললেন, তার এ মানসিক সমস্যা শৈশব থেকেই। এত বড় সমস্যা গোপন রেখে পরিবার তাদের মেয়েকে বিয়ে দিল; এ চিন্তা করে কিছুক্ষণ মন খারাপ থাকলো কবির সাহেবের।
এরপর কবির সাহেব চিন্তা করলেন, বিয়ে করেছি। অল্প সময়ের ব্যবধানে তাকে ভালোবেসেছি। মানসিক অসুস্থতার কারণে তাকে ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না। যথাযথ চিকিৎসা করে, তাকে সুস্থ করে তুলতে হবে। টানা দশ বছর চিকিৎসা করালেন, কিন্তু তার বউ পুরোপুরি সুস্থ হলেন না।

পরিবার ও আশপাশের মানুষ কবির সাহেবকে আরেকটা বিয়ে করার জন্য পরামর্শ দিল। কবির সাহবের এক কথা তাকে বিয়ে করেছি ছাড়ার জন্য নয়, সংসার করার জন্য। আরেকটা বিয়ে করলে সে নারী যে রোগ ও সমস্যামুক্ত হবে, তা কিভাবে নিশ্চিত হবো; উল্টো প্রশ্ন সবাইকে ছুড়ে দেন কবির সাহেব। অতএব যা করার এ বউকে নিয়ে করবো।
কবির সাহেবের বয়স এখন ৭০। বউয়ের বয়স ৬৫। ৪৫ বছরের সংসারে বউকে সুস্থ করতে না পারলেও, কবির সাহেব পেয়েছেন সুস্থ ও বাধ্য সন্তান। জীবনের শেষ পর্যন্ত কবির সাহেব সন্তান ও অসুস্থ বউকে নিয়েই থাকতে চান। এটার নাম ভালোবাসা।
এজন্য বলা হয়, ভালোবাসা হল এমন সম্পর্ক যেখানে হৃদ্যতা, ঘনিষ্ঠতা, দায়িত্ববোধ ও মায়া-মমতা ইত্যাদি সবকিছু থাকবে।
গল্পে গল্পে মোহের সংজ্ঞা
রাজিব বউ নিয়ে হাঁটছে। হঠাৎ এক সুন্দরী নারীর দিকে তার চোখ পড়লো। সে নারীর দিকে রাজিব তাকিয়ে আছে তো আছেই। বউ প্রথমে মন খারাপ করলো। এরপর রাগ করলো। এরপর বুঝালো যে, তোমার তো বউ আছেই, কেন অন্য নারীর দিকে তাকিয়ে আছো? রাজিবের মনে ঢুকে গেছে সেই নারী! যেভাবেই হোক সেই নারী তার চাই-ই- চাই। সে নারী আরেকজনের স্ত্রী। তাতেও রাজিব পিছু হটলো না। সে নারীর ফোন নাম্বার সংগ্রহ করলো। তার সাথে যোগাযোগ শুরু করলো। তার সংসার ভাঙলো। নিজের বউকে ডিভোর্স দিয়ে, সেই নারীকে রাজিব বিয়ে করলো।

লম্বা সময় পর এই নারীর স্কিন ক্যান্সার হলো। বউয়ের সৌন্দর্য্য শেষ, রজিবের মোহও শেষ। এখন এই বউকেও রাজিবের আর ভালো লাগছে না। ডিভোর্স দিয়ে দিল। তৃতীয় আরেকজনের সাথে চলছে এখন রজিবের প্রেম।
এজন্য সুইডশি মনোবিজ্ঞানী লরেন ফোগেল মার্সি ও সাইডির বলেন, মোহ হলো এক প্রকার তীব্র আকর্ষণ। যতক্ষণ এ আকর্ষণ থাকে, ততক্ষণ মোহ থেকে ফিরে আসা কঠিন হয়ে যায়। যখন আকর্ষণ শেষ হয়ে যায়, তখন মোহও ভেঙে যায়। যার প্রতি মোহ ছিল, তাকে আর ভালো লাগে না।
মোহের ধরন
একেক মানুষের একেকটা বিষয়ে মোহ থাকে। নিচে মোটা মোটা কয়েকটা মোহের ধরন তুলে ধরছি।
ক্ষমতার মোহ
এমন অনেক মানুষ দেখবেন, যারা কোনো একটা পদ পাওয়ার জন্য যুগের পর যুগ চেষ্টা করছেন। কখনো গাড়ি বিক্রি করে চেষ্টা করছেন। কখনো বাড়ি বিক্রি করে পদ পাওয়ার আশায় দৌঁড়ে বেড়াচ্ছেন। কখনো জমি বিক্রি করছেন। অর্থাৎ পদ পাওয়ার জন্য যা করার দরকার সবই করছেন, এরপরেও পদ পাচ্ছেন না। এমনকি যে পদ পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন, সেটা পাওয়ার সম্ভাবনাও তার নেই। এরপরেও নিজের সব সম্পদ শেষ করে এবং অন্যের থেকে ধার করা অর্থ দিয়ে পদ ও ক্ষমতা পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলতেই থাকে এসব মানুষের।
অন্যদিকে যিনি অনেক চেষ্টা করে ক্ষমতা পেয়ে গেছেন। তিনি তার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য, যত অন্যায় করার প্রয়োজন হয় সবই করেন।
অর্থ- সম্পদের মোহ
কোনো কোনো মানুষ আছে, যারা সারাদিন অর্থ-সম্পদ অর্জনে ব্যস্ত থাকেন। প্রচুর আছে, এরপরও তাদের আরও প্রয়োজন। বৈধভাবে উপার্জন করা শেষ। এখন অবৈধভাবে উপার্জন করা শুরু করেন। এমনকি মোহে বেশি অন্ধ হয়ে গেলে, এসব মানুষ বাবা-মা ও ভাইবোনের সম্পদ দখল করতেও চিন্তা করে না।

নারীর মোহ
কোনো নারীকে দেখে ভালো লাগলো, যেমনে হোক এই নারী চাই-ই- চাই। সেই নারীকে পাওয়ার জন্য সুখের সংসার নষ্ট করে। অর্থ অপচয় করে। সহায়-সম্পদ যা আছে, সব শেষ করে। দিনশেষে মাথা নিচু করে, নিঃস্ব হয়ে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ায়।
মোহের পরিণাম
মোহের পরিণাম কখনই ভালো হয় না। যতক্ষণ মোহ থাকে ততক্ষণ ভালো লাগে। মোহ শেষ ভালোবাসাও শেষ। এরপর শুরু হয় অশান্তি। মোহে পড়ে অবৈধভাবে সম্পদ আয় করে, এরপর নানান মামলায় জেলে গিয়ে কান্নাকে সঙ্গী করে নিতে হয়। ক্ষমতার মোহের একই পরিণাম। এজন্য নিজেকে সবসময় মোহ থেকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
ভালোবাসার ধরন
ভালোবাসার যত ধরন’ এই শিরোনামে এই ব্লগে একটা কনটেন্ট আছে, সেখানে ভালোবাসার ধরন বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনার সুবিধার জন্য এখানে সংক্ষেপে ভালোবাসার ধরনগুলো তুলে ধরছি।
Eros বা কামুক ভালোবাসা। এ ভালোবাসা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে হয়ে থাকে।
Philia সমবয়সীদের প্রতি ভালোবাসা। এ ভালোবাসা বন্ধু, সহপাঠী ও সমবয়সীদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।

Ludus অস্থায়ী ভালোবাসা। কখনো কারো প্রতি ভালোবাসা জন্মেছিল। কিন্তু অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সেই ভালোবাসা কমে গেছে। ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেলে, এই ভালোবাসা বেড়ে যায়।
Philautia অর্থাৎ নিজেকে ভালোবাসা। নিজের যত্ন নেওয়া এবং নিজেকে সময় দেওয়া। নিজেকে নিয়ে তৃপ্ত থাকা।
Mania ভালোবাসার মানুষ থেকে কেবল নিজেই ভালোবাসা আদায় করা। ভালোবাসার মানুষ যেন অন্য কাউকে ভালোবাসতে না পারে সেদিকে বিশেষ নজর রাখা।
Pragma দীর্ঘস্থায়ী ভালোবাসা। যে ভালোবাসা শুরু হয় পরিকল্পিত বা আচমকা কোনো মাধ্যমে। কিন্তু শেষ হয় না কখনো। মৃত্যুর পরও রয়ে যায় এই ভালোবাসা।
Storge বা নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। যে ভালোবাসা কেবল বাবা-মা সন্তানদের উপহার দিয়ে থাকেন।
Agape মাবজাতির বিশেষ ভালোবাসা। যে ভালোবাসা অন্য প্রাণীদের মধ্যে থাকে না।

ভালোবাসার পরিণাম
ভালোবাসার পরিণাম অধিকাংশ সময় ভালোই হয়ে থাকে। তবে মাঝে মাঝে কিছু সমস্যা যে হয় না বা হবে না, তা নয়। আলোর জন্য ঘরে আমরা লাইট ব্যবহার করি। কখনো কখনো সে লাইট নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য কিন্তু আমরা লাইট ব্যবহার করা বন্ধ করি না । ভালোবাসা হচ্ছে লাইট। সবসময় আলো দেয়। আমাদের উপকার করে। লাইট যেভাবে নষ্ট হয়ে যায়, ভালোবাসার সম্পর্কেও মাঝে মাঝে সেভাবে ভাটা পড়ে। যা খুবই স্বাভাবিক।
পাঠকের মনে এখন নানান প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। কেউ হয়তো জানতে চাইছে, মোহে পড়ে ভালোবেসে অনেক মানুষ তো ভালোই আছে, তাহলে মোহের পরিণাম খারাপ হয় কিভাবে? আবার কেউ হয়তো জানতে চাইছেন, ভালোবাসা ও মোহ পার্থক্য করব কিভাবে? নিচে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরা হচ্ছে।
যেভাবে বুঝবেন আপনি মোহে আছেন
১- একই ব্যক্তি বা বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে থাকা
কোনো নারী বা পুরুষকে আপনার ভালো লেগেছে। দিনরাত ২৪ ঘন্টা তাকে নিয়েই ভাবছেন। অন্য কোনো কাজ এবং মানুষের প্রতি আপনার মনযোগ নেই। সবকিছুই বিরক্ত লাগে আপনার কাছে।

২- ভালোভাবে পরিচিত হওয়ার প্রয়োজন মনে না করা
কোনো একজন মানুষকে আপনার ভালো লেগেছে। এ ভালো লাগা নিয়েই আপনি তার জন্য পাগল হয়ে বসে আছেন। এটা ভালোবাসা নয়। এটা মোহ। যাকে আপনার মনে ধরেছে, খারাপ মানুষ হতে পারে। বড় অপরাধী হতে পারে। আপনাকে বিপদে ফেলে দিতে পারে। এসব চিন্তা না করেই যখন আপনি একজনকে নিজের বানিয়ে নিচ্ছেন, তার মানে আপনি আপনাকে স্বেচ্ছায় গর্তে ফেলে দিচ্ছেন। মোহ হলো অন্ধকার। যেহেতু আপনি আপনাকে গর্তে ফেলে দিচ্ছেন, মানে আপনি অন্ধকারে আছেন।
৩- যৌক্তিক পরামর্শও না শোনা
আপনি এমন একজন মানুষের সাথে সম্পর্ক করেছেন, যিনি বিপগ্রস্ত। যিনি নেশা করে থাকেন। আপনার পরিবার বা শুভাকাঙ্খীরা আপনাকে এই মানুষের অপকর্মের বিষয়গুলো প্রমাণ দিয়ে জানাচ্ছে। তার সাথে সম্পর্ক থাকলে আপনি বিপথে চলে যেতে পারেন; আপনাকে সতর্ক করা হচ্ছে। আপনি কারো কোনো কথাই শুনছেন না। যার সাথে সম্পর্ক করেছেন, তাকেই আপনি নিষ্পাপ মনে করছেন। তার অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রভাবে, আপনিও ধীরে ধীরে নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন।

৪- তাচ্ছিল্যের পাত্রে পরিণত হয়ে যাওয়া
মানুষ যখন মানুষকে ভালোবাসে তখন ভালোবাসার মানুষের মাথা উঁচু রাখার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মানুষ যখন মোহে পড়ে, হাস্যকর সব কাজ করতে থাকে। যেমন: কেউ আগে নেশা করত না। প্রেমে পড়ার পর নেশা করা শুরু করেছে। অর্থাৎ মোহ তাকে নেশাগ্রস্ত বানিয়ে দিয়েছে। মানুষের কাছে তাচ্ছিল্যের পাত্রে পরিণত করেছে। কেউ আগে বাবা-মায়ের সেবা করতো। কোনো নারী বা পুরুষের সাথে সম্পর্ক হওয়ার পর, এখন সে বাবা-মায়ের সেবা করে না। বাবা-মা তার কাছে বিরক্তির কারণ হয়ে গেছে।
একটা ঘটনা মনে পড়লো। কোনো একজন পুলিশ কর্মকর্তার মেয়ে বাবা ও মাকে হত্যা করেছে। যখন কর্মকর্তার মেয়েকে গ্রেপ্তার করা হলো, সে বলল, একজন ছেলের সাথে তার সম্পর্ক আছে। সে ছেলেকে তার খুব ভালো লাগে। সে ছেলের সাথে সে নেশা করে। বাবা-মা তাকে এমন নেশাগ্রস্ত ছেলের সাথে সম্পর্ক রাখতে নিষেধ করেছে। কেন বাবা-মা নিষেধ করলেন। এজন্য সে তার বাবা-মাকে হত্যা করেছে। এখন সে কারাগারে আছে। আমৃত্যু তাকে কারাগারে থাকতে হবে।
পুলিশ কর্মকর্তার মেয়ে খারাপ ছেলের মোহে পড়ে বাবা-মাকে হারালো। যেখানে তার উচ্চশিক্ষিত হয়ে ভালো কিছু করার কথা ছিল। এখন সে কারাগারে বন্দি। কারাগারে কেউ তাকে দেখতে যায় না। সবার কাছে সে এখন ঘৃণার পাত্র। এটার নামই মোহ।

৫- পরিণতি নিয়ে না ভাবা
আপনি নারী বা পুরুষে আসক্ত নন। কিন্তু ক্ষমতা পাওয়ার জন্য আপনি কাউকে হত্যা করলেন। একবারও ভাবলেন না যে, একজন মানুষকে হত্যা করার কারণে আপনার জীবনটাই শেষ হয়ে যাবে। যখন আপনি গ্রেপ্তার হয়ে গেলেন এবং আপনার মৃত্যুদন্ডের রায় হলো, আপনার মোহ ভাঙলো। এবার আপনি চিন্তা করলেন, ইশ্, যদি একবার সুযোগ পেতাম ভালো মানুষ হয়ে যেতাম। কিন্তু সেই সুযোগ আর নেই!
অথবা আপনার সম্পদের মোহ আছে। অনেক টাকা লুট করলেন। আপনার অপরাধ ধরা পড়ে গেল। আপনাকে গ্রেপ্তার করা হলো। পত্রপত্রিকায় আপনার ছবি আসলো। সবাই আপনাকে ধিক্কার জানাতে থাকলো। আদালতের রায়ে আপনার সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হলো। আপনার কারণে আপনার পরিবারের মানুষজনও গ্রেপ্তার হয়ে গেলেন। এখন আপনি পুরা পরিবারসহ কারাগারে অনিশ্চিত জীবন যাপন করছেন। ভাবছেন, কোনভাবে করাগার থেকে বের হতে পারলে, এসব অনৈতিক কাজ ভুলেও করবেন না। কিন্তু সে সুযোগ আর নেই!

৬- সবকিছু খুব দ্রুত করা
মোহে পড়লে মানুষ খুব দ্রুত সম্পর্কে জড়ায়। খুব দ্রুত দূরদূরান্তে একে অপরের সঙ্গে বেড়াতে যায়। শারীরিক সম্পর্কও অল্প সময়ের মধ্যে হয়ে যায়। এছাড়া অল্প সময়ের মধ্যে অনেক অর্থ-সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য অন্ধকার জগতে পা বাড়ায়। এতে করে কখনো কখনো কেউ দ্রুত অনেক অর্থের মালিকও হয়ে যায়। অর্থাৎ মোহে পড়লে মানুষ অস্থির হয়ে যায়। এ অস্থিরতা প্রমাণ করে দেয় যে, সে কোনো অন্যায়ের সাথে যুক্ত হয়ে গেছে।
ভালোবাসা ও মোহের পার্থক্য
ভালোবাসার শুরু চিন্তা করে বা চিন্তা ছাড়া দু’ভাবেই হতে পারে। কিন্তু ভালোবাসা হয়ে যাওয়ার পর, মাথায় ভালো ভালো চিন্তা আসতে থাকে। আসতে থাকে নানান পরিকল্পনা। যে ভালো চিন্তা ও পরিকল্পনা মানুষকে ভালোর পথে পরিচালনা করে।
মোহের শুরু হয় চিন্তা-ভাবনা ছাড়াই। চলতেও থাকে চিন্তা-ভাবনা ও পরিকল্পনা ছাড়া। নিজের ভেতরে একগুয়েমি কাজ করে। চিন্তা ও পরিকল্পনাহীন কর্মকান্ডে এবং একগুয়েমির কারণে মোহগ্রস্ত মানুষ বিপথগামী হয়ে যেতে থাকেন।
তথ্যসূত্র: (লেখায় ইংরেজি কনটেন্টের বাংলা সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়েছে)
ছবি- ফ্রিপিক
https://www.bonobology.com/signs-infatuation-not-love/
পাঠকরা যা বলছেন

"আমি শুধু বলতে চাই আপনার নিবন্ধগুলির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ! আমার প্রবলেম ছিল, এখানে প্রাপ্ত সমস্ত তথ্য অত্যন্ত সাহায্য করেছে। আপনি আমাকে আশা এবং দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।"

"আমাদের মেইলিং তালিকায় সদস্যতা নিতে পৃষ্ঠার নীচে আপনার ইমেল ঠিকানা লিখতে ভুলবেন না, যাতে আপনি সর্বশেষ বিষয়বস্তু, নতুন পণ্য এবং লেটেষ্ট ব্লগ এর নোটিফিকেশন দ্রুত পেতে পারেন ।"
লিখাটি নিয়ে আপনার অভিমত কি?