সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস 2 linnet

ভাবি, আমার বাচ্চাটা একদম কথা শোনে না। কী যে করি! এরকম অভিযোগ করেন না এমন বাবা-মায়ের সংখ্যা খুবই কম। স্কুল থেকেও অভিযোগ আসে, আপনার বাচ্চা তো কোনো কথাই শোনে না। অস্থির হয়ে যান বাবা-মা। কখনো সন্তানের ওপর রাগ করেন আবার কখনো মারধর করেন। কিন্তু ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখেছেন কি, কেন আপনার বাচ্চা কথা শুনছে না? আজকের লেখায় আমরা কিছু বিষয় আলোচনা করব- যেখান থেকে বাবা-মা পাবেন কিছু টিপস, যা মেনে চললে বাচ্চা কথা শুনবে। লেখায় তুলে ধরব- কিছু পরামর্শ, যা মাথায় রাখলে শিশু সন্তান এবং বাবা-মায়ের ভুল বুঝাবুঝি কমে আসবে।

বাচ্চা তো বাচ্চাই

যদি বুঝ থাকতো তাহলে বাচ্চা আর বাচ্চা থাকতো না। এজন্য এ চিন্তা না করা যে, আমরা তো বুঝি, সে বুঝে না কেন! আমরা যা পছন্দ করি, সে তা পছন্দ করে না কেন! বরং এ চিন্তা করা, বাচ্চা মানুষের বুঝ কম থাকে। তাকে সব জিনিষ সেভাবে বুঝাতে হবে, যেভাবে সে বুঝতে চায়। যা বুঝতে চায় না, তা বুঝাতে গিয়ে রাগ করা যাবে না। মারধর করা যাবে না। 

শিশুরা অনুকরণ প্রিয়

শিশুরা যা দেখে তাই করতে ও বলতে পছন্দ করে। এজন্য শিশুদের কথা শোনাতে হলে আগে নিজেদের কথা শোনার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। স্বামী কোনো কথা বললে স্ত্রী শুনবে। স্ত্রী কোনো কথা বললে স্বামী শুনবে। একজন শিশু যখন দেখবে, আব্বু আম্মুর কথা শুনছে এবং আম্মু আব্বুর কথা শুনছে। তখন সেও কথা শুনতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

বর্তমানে আমাদের শিশুরা দেখে, বাবা-মা তর্ক করছেন। একে অপরকে সম্মান করছে না। শিশুরা তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করলেও, তার মাথায় এ বিষয়টা গেঁথে যায়। যখন তাকে কোনো কথা বলা হয়, তখন সে তা শুনতে চায় না। এমনকি মাঝে মাঝে বলে বসে, তুমি কি বাবার কথা শুনেছিলে বা মায়ের কথা শুনেছিলে; যা শুনতে কষ্ট হয় আমাদের। এজন্য পারিবারিক সম্পর্ককে শ্রদ্ধা ও মমতাপূর্ণ করে গড়ে তোলা। তাহলে শিশু সুসন্তান হিসেবে গড়ে উঠবে।

নির্দেশ না দেওয়া

শিশুদের নির্দেশ দিলে, তারা তা ভালোভাবে নেয় না। এজন্য শিশুকে অনুরোধ করে কথা বলা। যখন অনুরোধ করে শিশুকে কিছু বলা হবে, তখন নির্দেশ দিয়ে কথা বলার চেয়ে বেশি ফলপ্রসূ হবে।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

তিরস্কার না করা

শিশু কথা না শুনলে, আমরা বলি তোর মত বেয়াদব বাচ্চা জীবনে দেখিনি। আমার সন্তান এত বেয়াদব হবে, আমি তা কল্পনাও করিনি; এ জাতীয় কথাবর্তা! এসব কথায় সন্তানের মন ছোট হয়ে যায়। আচরণে উন্নতির বদলে অবনতি হয়। সন্তানের কাছে বাবা-মা বিরক্তিরকর মানুষে পরিণত হয়ে যায়। ফলে সন্তানের কথা না শোনার স্বভাব আরও বেড়ে যায়।

সন্তান প্রতিপক্ষ নয়

সন্তান ভাবছে বই পড়বে; বাবা-মা দিলেন লাইট বন্ধ করে। সন্তান খেলনা দিয়ে খেলছে; বাবা-মা রাগ করে খেলনা ভেঙ্গে ফেললেন। বাবা-মায়ের এমন আচরণে সন্তান বাবা-মাকে প্রতিপক্ষ মনে করা শুরু করে। তাই বাবা-মা কিছু বললে, তা শোনার আগ্রহ থাকে না সন্তানের। সন্তান যা করছে, তা যদি ভুল হয়ে থাকে, তার ভুল সুন্দরভাবে তাকে ধরিয়ে দিন। এতে সন্তান ভবিষ্যতে কম ভুল করবে। বাবা-মায়ের প্রতি তার শ্রদ্ধাও বেড়ে যাবে।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

সন্তানকে বুঝুন

সন্তানকে কথা শোনানোর জন্য আগে তাকে শুনুন। তার কথায় মনোযোগ দিন। শেষ করতে দিন তার কথা। সন্তানের কথার যৌক্তিক উত্তর দিন। কোনকিছু জানতে চাইলে তাকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন। কোনো সমস্যার সমাধান চাইলে, সমাধান দিন। কষ্টের কথা বললে, স্বান্তনা দিন। আপনার সন্তান যখন বুঝবে যে, আপনি তাকে বোঝেন। তখন সে আপনার অনুগত হবে। আপনাকে ভালোবাসবে।

সন্তানের ব্যাপারে ঐকমত্য হওয়া

সন্তান কোন স্কুল বা মাদরাসায় পড়বে, এ ব্যাপারে বাবা-মা দুই রকম সিদ্ধান্ত না নেওয়া। বরং বাবা-মা সন্তানের অগোচরে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিবে। এরপর উভয়ই একই ব্যাপারে সন্তানকে বুঝাবে। আগ্রহী করে তুলবে। পড়াশোনা ছাড়াও সন্তানের অন্যান্য বিষয়ে বাবা-মা পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিবে। যদি কোনো বিষয়ে নিজেরা ঐক্যমতে আসতে না পারে, তাহলে সন্তানের সামনে চুপ থাকা। বিতর্কে না জড়ানো। এতে সন্তান বিভ্রান্ত হয়। মুখে মুখে তর্ক করা শেখে। 

সন্তানকে সঙ্গ দিন

প্রতিদিন অল্প সময় হলেও সন্তানের সঙ্গে কথা বলুন। একসাথে খাবার খান। বই পড়ুন। গল্প করুন। সন্তান কোনো আবদার করলে, সম্ভব হলে আবদার পূরণ করুন। সম্ভব না হলে সন্তানকে বুঝিয়ে তার মনযোগ ভিন্নদিকে নিয়ে যান। কোথাও যেতে চাইলে নিয়ে যান। সন্তানকে সঙ্গ না দিলে সে একাকীত্বে ভুগবে। যা তাকে অুসস্থ বানিয়ে দিবে। বাবা-মাকে আপন মনে করবে না। বাবা-মায়ের কথা শুনতে তার ভালো লাগবে না।

দূর করুন জেনারেশন গ্যাপ

শৈশবে আমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ ছিলো না; তোমার এখন এয়াকন্ডিশন না হলে চলে না! এত ঢং ভালো না! এ জাতীয় কথাবার্তা সন্তানকে না বলা। শৈশবে তো আমি মোবাইল টিপতাম না! আসলে বাবা-মায়ের যখন শৈশব ছিলো তখন মোবাইলই ছিলো না। বুঝতে হবে, বাবা-মায়ের শৈশব এবং সন্তানের শৈশবের মাঝে রয়েছে বিশাল গ্যাপ। এ বিশাল গ্যাপে পরিবর্তন হয়েছে দেশ এবং বিশ্ব। পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে সন্তানের গায়ে। তাকে নিজেদের শৈশবের উদাহরণ দিলে চলবে না। সন্তানকে দিতে হবে সমসামিয়ক বিশ্বের উদাহরণ। তাহলে বাবা-মায়ের কথা মেনে নিতে সন্তানের জন্য সহজ হবে। সন্তানের কল্যাণের জন্য বাবা-মাকে সন্তানের প্রজন্মের সঙ্গে খাপ খাওয়ায় নিতে হবে। অন্যথায় দিন যত যাবে বাবা-মা ও সন্তানের সঙ্গে দূরত্ব তত বাড়বে। সন্তান সন্তানের মত থাকবে। শুনবে না বাবা-মায়ের কথা।

নিজের অপূর্ণ স্বপ্ন সন্তানকে দিয়ে পূর্ণ না করা

আপনি চাচ্ছেন যে, আপনার সন্তান ক্লাসে প্রথম হোক। এজন্য আপনি সন্তানের ওপর চাপ প্রয়োগ করছেন।  কিন্তু আপনার সন্তানের সে মেধা নেই যে, সে ক্লাসে প্রথম হবে। অযথা চাপ প্রয়োগ করে সন্তানের কাছে আপনি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছেন। সন্তান আপনার থেকে দূরে দূরে থাকছে। কাছে ডাকলেও কৌশলে আবার অন্য কোনো রুমে চলে যাচ্ছে। সন্তান আপনার কাছেই থাকতে চাচ্ছে না, তাহলে আপনার কথা কীভাবে তাকে শোনাবেন!

আপনি কোনো কারণে ইংলিশে দূর্বল। এখন চাচ্ছেন আপনার সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াবেন। বাবা-মা হিসেবে আপনার চাওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার সন্তানের ইংলিশ মিডিয়ামে পড়তে ভালো লাগে না। সে ইংলিশ মিডিয়ামের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। সারাক্ষণ মন খারাপ থাকছে সন্তানের। মন খারাপ করে থাকা সন্তানকে কথা শোনানো কি সম্ভব?

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

সন্তানের আত্মমর্যাদাবোধ নষ্ট না করা

শিশুদেরও আত্মমর্যাদাবোধ আছে। কখনো তা ক্ষুণ্ন করা উচিৎ নয়। অনেক মানুষের সামনে সন্তানকে ধমক না দেওয়া। মারপিট না করা। সন্তানের কোনো অন্যায় দেখলে তাকে আড়ালে নিয়ে যান। প্রথম প্রথম বুঝিয়ে সংশোধনের চেষ্টা করুন। বুঝিয়ে দেওয়ার পরও সংশোধন না হলে, তাকে নিজরুমে যৌক্তিক শাসন করুন। সন্তানকে কখনও অপ্রস্তুত করে ফেলবেন না। কেউ যদি অপ্রস্তুত করার চেষ্টা করে, তাকে কৌশলে থামিয়ে দেন। সন্তান বুঝবে যে, বাবা-মা তার পক্ষে। বাবা-মায়ের প্রতি সন্তানের ভক্তি ও শ্রদ্ধা বাড়বে। যে কোনো কথা বললে শুনবে।

সন্তানকে যা করতে বলছেন আপনিও তা করুন

যদি আপনার বাবা-মা বেঁচে থাকেন তাহলে আপনি তাদের কথা শুনুন। সন্তান শিখবে যে বাবা-মায়ের কথা শুনতে হয়। আপনি আপনার বাবা-মায়ের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। সন্তানও আপনার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবে। আপনি যা করেন না সন্তানকে তা করতে বললে, অবুঝ শিশু বলবে; তুমি তো করো না, আমি করব কেন! 

সন্তানকে শাস্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন

সন্তান অমার্জিত কোনো অন্যায় করলে তাকে যৌক্তিক শাস্তি দিন। এতে সে ভবিষ্যতে সাবধান থাকবে। যদি আদর করে শাস্তি না দেন, তাহলে সে একই ভুল বারবার করতে থাকবে। যা আপনাকে অপমানিত এবং মানুষকে বিরক্ত করবে। তবে শাস্তি যেন সন্তানের সংশোধনের কারণ হয়, শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির কারণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শাস্তি যেন সন্তানকে উপকৃত করে, সন্তানের ভেতরে ক্ষোভ তৈরি না করে; বিষয়টা মাথায় রাখা প্রয়োজন।

একটা ঘটনা মনে পড়লো। আমার এক আত্মীয় প্রচন্ড রাগী। সন্তান কথা না শোনার কারণে তার কানে এমন চড় মারলেন যে, সে সারাজীবনের জন্য বধির হয়ে গেল! কানে না শোনার কারণে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই তাকে ‘বয়রা’ ‘বয়রা’ বলে ডাকতো। এতে বাবার প্রতি তার অনেক ক্ষোভ জন্মে গেলো। চাকরি শুরু করার পর বাবার সাথে এই বিষয়কে কেন্দ্র করে প্রতিদিন হতো তর্কাতর্কি। সন্তানের এমন আচরণে মনের কষ্টে বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে মারাই গেলেন!  

সারাক্ষণ চেঁচামেচি না করা

সন্তান যা ভুল করছে সেগুলো একাধিকবার দেখুন। একবার তাকে ভুলের মাশুল দিন। যখনই ভুল করতে দেখছেন, তখনই চেঁচিয়ে উঠছেন। এমনটা করা উচিৎ নয়। এতে সন্তান বিরক্ত হয়ে যাবে। আপনার কাছে আসতে চাইবে না। নিজের প্রশান্তির জন্য বাবা-মায়ের বিকল্প খুঁজতে থাকবে। যত বড় হবে তত বাবা-মা থেকে দূরে চলে যাবে। একসময় বাবা-মায়ের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে সন্তান। তখন আফসোস এবং কান্না করা ছাড়া, কোনো উপায় থাকবে না।   

এক কথা সর্বোচ্চ তিনবার বলুন

সন্তানকে কোনো বিষয়ে সতর্ক করতে হলে সর্বোচ্চ তিনবার সতর্ক করুন। খাওয়ার জন্য ডাকলে সর্বোচ্চ তিনবার ডাকুন। তিনবার বলার পরেও না শুনলে চুপ হয়ে যান। আপনাকে চুপ হয়ে যেতে দেখলে সন্তান বুঝে যাবে যে, তার আচরণে আপনি ব্যথিত। সব বাবা-মায়ের উচিৎ নিজের আত্মসম্মান বজায় রেখেই সন্তান লালন পালন করা।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

চোখে চোখ রেখে কথা বলুন

সন্তানের সঙ্গে যখন কথা বলবেন, তখন পরিপূর্ণ মনযোগ সন্তানের দিকে রাখুন। সন্তান যখন দেখবে আপনি তার প্রতি খুবই মনযোগী, তখন সন্তান আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী হবে। যখন সন্তানকে ডাকবেন, তখনই সে ডাকে সাড়া দিয়ে ছুটে আসবে।

প্রযুক্তি সরিয়ে নিন

সন্তানের সঙ্গে কথা বলার সময় মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ দেখা বন্ধ করুন। সন্তান যখন দেখবে তার সঙ্গে কথা বলার সময় আপনি মোবাইল ও ল্যাপটপ সরিয়ে নিচ্ছেন। আপনি ডাকলে সেও হাত থেকে মোবাইল ফেলে দিবে। ল্যাপটপে কিছু দেখতে থাকলে তা থেকে মনযোগ সরিয়ে আপনার প্রতি মনযোগী হবে।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

নেতিবাচক শব্দ বলা থেকে বিরত থাকুন

তুমি এটা ধরবে না। তুমি এটা করবে না। তোমাকে দিয়ে হবে না। এই যে, ‘না’ শব্দটা বলা বাদ দিয়ে দিন। সন্তানকে বলুন, মা, এই বইটা একটু পড়ো। ওই কাজটা একটু করো। না-বাচক শব্দ প্রয়োগ না করে, হ্যাঁ-বাচক শব্দ প্রয়োগ করুন। ইতিবাচক কথা বলুন। ইতিবাচক সম্বোধন করুন। তাহলে সন্তান ইতিবাচক হবে। আপনি ডাকলে সাড়া দিবে। কথা বললে শুনবে।

কম বলুন, বেশি শুনুন

বাচ্চারা বেশি সময় মনযোগ ধরে রাখতে পারে না। তাদের ধৈর্য্য কম থাকে। এজন্য তাদেরকে অল্প বলুন। তারা যা বলতে চায়, সব শুনুন। এতে আপনার সাথে কথা বলতে বাচ্চার আগ্রহ তৈরি হবে। যখনই আপনাকে দেখবে, কথা বলার জন্য জন্য দৌড়ে আসবে। ডাকতে হবে না, নিজ আগ্রহে সব কথা শুনবে এবং সব কাজ করবে।

সন্তানকে বশে আনার ২০ টিপস

মাটির সংস্পর্শে নিয়ে যান

ইট-পাথরের বাড়িঘরে থাকতে থাকতে সন্তান বিরক্ত হয়ে যায়। তাই সময় করে সন্তানকে বাইরে নিয়ে যান। খালি পায়ে মাটির উপর বাবা-মা ও সন্তান হাঁটুন। এতে সন্তানের মন মাটির মত নরম হবে। থাকবে না সন্তানের মাঝে কোনো কঠোরতা। শুনবে বাবা-মায়ের সব কথা।

তথ্যসূত্র: (লেখায় ইংরেজি কনটেন্টের বাংলা সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়েছে)

ছবি- ফ্রিপিক

https://www.parents.com/parenting/better-parenting/advice/easy-ways-to-be-a-better-listener-to-your-child/

https://www.strong4life.com/en/parenting/communication/how-to-really-listen-to-your-child

সতর্কতা: এই লেখাটিতে রোগ নিরাময়ের যেসব উপায় তুলে ধরা হয়েছে, সেসব উপায় প্রয়োগের আগে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিই। অন্যথায় আমার সামান্য ভুল, আমার শরীরের জন্য বড় বিপদের কারণ হয়ে যাবে।

পাঠকরা যা বলছেন

A side profile of a woman in a russet-colored turtleneck and white bag. She looks up with her eyes closed.

 

জিনিয়া পারভীন

"আমি শুধু বলতে চাই আপনার নিবন্ধগুলির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ! আমার প্রবলেম ছিল, এখানে প্রাপ্ত সমস্ত তথ্য অত্যন্ত সাহায্য করেছে। আপনি আমাকে আশা এবং দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।"

দাবিত্যাগ :আমি একজন মেডিকেল পেশাদার নই। আমার মন্তব্য, পরামর্শ, এবং প্রতিফলন চিকিৎসা পরামর্শের জায়গায় নেওয়ার উদ্দেশ্যে নয়। কোন খাদ্য বা জীবনধারা পরিবর্তন করার আগে সর্বদা একজন পেশাদার চিকিৎসকের পরামর্শ ও সাহায্য নিন।


0011 linnet

"আমাদের মেইলিং তালিকায় সদস্যতা নিতে পৃষ্ঠার নীচে আপনার ইমেল ঠিকানা লিখতে ভুলবেন না, যাতে আপনি সর্বশেষ বিষয়বস্তু, নতুন পণ্য এবং লেটেষ্ট ব্লগ এর নোটিফিকেশন  দ্রুত পেতে পারেন।"

লিখাটি নিয়ে আপনার অভিমত কি? 

Shop at Linnet
Total
0
Shares