ডিভোর্সের নেতিবাচক প্রভাবই বেশি। তাই হুটহাট ও অযৌক্তিক কারণে কখনো ডিভোর্স কাম্য নয়। আমাদের সমাজে কমে যাক ডিভোর্স এবং স্থায়ী হোক ভালোবাসার সম্পর্ক; এমনটাই আশা সবার কাছে।
মনে রাখতে হবে, পরিবারের সমস্যা বাইরে বলা বোকামি। নিজেরাই সমাধান করা বুদ্ধিমানের কাজ। সমস্যা সমাধানের জন্য আইনের দ্বারস্থ হতে হলে সমস্যার সমাধান হয়তো হবে। কিন্তু আন্তরিকতা ও ভালোবাসা কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না।
শিহাব ও সোহানা সুখেই সংসার করছে। পরস্পর পরস্পরকে ভালোই বোঝে। দু’জনের সংসারে রয়েছে একমাত্র কন্যা সিনথিয়া। সিনথিয়ার বয়স মাত্র তিন বছর। এ বয়সেই সিনথিয়া অনেক ভদ্র ও সামাজিক। শিহাব ও…
তারিন ও তানিম একসাথে পড়াশোনা করতো। সেখান থেকে তাদের পরিচয়। পরিচয় থেকে ভালোবাসা ও প্রেম। এভাবে একে অপরকে আট বছর ভালোবাসে তারা। হঠাৎ তারিনের আচরণে পরিবর্তন এসেছে। সে তানিমকে গুরুত্ব…
শিক্ষককে ডাকি বাদশা কহেন, ”শুনুন জনাব তবে, পুত্র আমার আপনার কাছে সৌজন্য কি কিছু শিখিয়াছে? বরং শিখেছে বেয়াদবি আর গুরুজনে অবহেলা, নহিলে সেদিন দেখিলাম যাহা স্বয়ং সকাল বেলা” শিক্ষক কন-”জাহপানা,…